১.আগামী ৫ বছরে আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর উন্নত পদ্ধতিতে ১৫০০ জন মাছ চাষের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
২.আগামী ৫ বছরে ১০০০ জন চাষীকে পরিবেশ বান্ধব বাগদা চিংড়ি চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
৩.বাগদা চিংড়ি সনাতন পদ্ধতিতে ১০০ হেক্টরে যে পরিমাণ উৎপাদিত হয় আধা নিবিড় পদ্ধতিতে ৫ হেক্টরে সে পরিমাণ উৎপাদিত হয় বিধায় আগামী ৫ বছরে ১০০ জন চাষীকে আধা নিবিড় বাগদা চিংড়ি চাষে উদ্বুদ্ধ করা হবে।
৪.১০০০ স্মাট ফোন ব্যবহারকারী চাষীদের কাছে মাছ ও চিংড়ির রোগ, কারন ও প্রতিকার সম্বলিত অ্যাপস সরবরাহ করা হবে।
৫. বাগদা চিংড়ির রোগ প্রতিরোধে প্রোবায়োটিক ব্যবহার ও প্রাপ্তিতে ২০০ চাষীদের হাতে কলমে শিক্ষা প্রদান করা হবে।
৬.উপজেলার প্রত্যেক ওয়ার্ডে একজন করে সংযোগ চাষী সুষ্টি করে উক্ত সংযোগ চাষী দ্বারা অন্যান্য চাষীদের মাছ ও চিংড়ি বিষয়ক প্রশিক্ষণ এবং মাটি ও পানির গুনাগুন পরীক্ষা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস