১। চিংড়ির ঘেরে পানি গভীরতা বৃদ্ধি করা (কমপক্ষে ৩-৪ ফুট)।
২। মজুদ ঘনত্ব বজায় রাখা।
৩। দুপুর বেলা পানিতে অক্সিজেন বাড়ানোর ব্যবস্থা করা।
৪। ঘের পাড় উচু করা (পানির সর্বোচ্চ উচ্চতা থেকে ৩ ফুট)।
৫। পিএইচ বেশি থাকলে রাতের বেলা বিঘা প্রতি ২ কেজি জিওলাইট প্রয়োগ করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস